



এখানে ইন্টারফেস একটি বলা যেতে পারে ।
0.ইন্টারফেস (প্রস্ততি পর্যায়)
১.প্রোফেজ (প্রাক পর্যায় , এটিতে আস্তে আস্তে কোষ বড় হবে ক্রোমোজোম থেকে পানি ঝড়বে, এটি আসতে আসতে বড় হবে অনুদের্ঘ্য হবে , এবং এরা যে জায়গায় আটকিয়ে থাকবে তার নাম হল সেন্ট্রোমিয়ার)
২.প্রো-মেটাফেজ
৩.মেটাফেজ
৪.অ্যানাফেজ
৫.টেলেফেজ
সাইটোপ্লাজমের যে বিভাজন একেই মূলত সাইটোনোকাইসিস বলে ।
এখন আমরা একটু জানবো সাইটোকাইনেসিস নিয়ে । আসলে সাইটোকাইনেসিস টা আসলেই কি ?
নিউক্লিয়াসের বিভাজন নিয়ে তো কিছু প্রক্রিয়া জানলাম । নিউক্লিয়াসের বিভাজন শেষ হওয়ার সাথে সাথে সাইটোকাইনেসিস শুরু হয়ে যায় । প্রকৃতপক্ষে টেলোফেজ এর দশাতেই সাইটোকাইনেসিস শুরু হয় । টেলোফেজ ধাপের শেষে বিষুবীয় তলে এন্ডেপ্লাজমিক জালিকার ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশগুলো জমা হয় এবং পরে এরা মিলিত হয়ে কোষপ্লেট গঠন করে । কোষপ্লেট পরবর্তিত ও পরিবর্ধিত হয়ে কোষপ্রাচীর গঠন করে ।ফলে একটি মাতৃকোষ থেকে দুটি অপত্য কোষ সৃষ্টি হয় ।
 

 
 
0 Comments